নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো দলের পার্থক্য হয়নি। প্রথমার্ধে স্পেন ছিল সবার উপরে, তবে দ্বিতীয়ার্ধে ফ্রান্স দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করে। অতিরিক্ত সময়ে এসে স্পেনের পক্ষে ম্যাচে আর সমতা রইল না।
অতিরিক্ত সময়ে সের্হিও কামেয়োর জোড়া গোলে ৫-৩ ব্যবধানে জয় লাভ করে স্পেন। ১৯৯২ সালের পর এটাই তাদের প্রথম অলিম্পিক ফুটবলে সোনার পদক। ফ্রান্সের সামনে ছিল ৪০ বছর পর সোনার পদক জয়ের সুযোগ, কিন্তু দুর্দান্ত খেলেও তারা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি।
ম্যাচের শুরুটা দারুণভাবে করে ফ্রান্স। পার্ক দ্য প্রিন্সেসে ম্যাচের ১১ মিনিটেই এগিয়ে যায় তারা। স্প্যানিশ ডিফেন্ডারদের ভুলের সুযোগ নিয়ে গোল করেন এনজো মিলট। তবে স্পেন খুব দ্রুতই ম্যাচে ফিরে আসে। ১৮ মিনিটে গোল করে সমতা ফেরান ফারমিন লোপেজ।
এরপর ২৫ মিনিট ও ২৮ মিনিটে আরও দুটি গোল করে স্পেন। দ্বিতীয় গোলটি আসে লোপেজের পা থেকে। তৃতীয় গোলটি করেন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার অ্যালেক্স বায়েনা, যিনি ফ্রি-কিক থেকে দুর্দান্ত শটে গোল করেন। ৩-১ ব্যবধানে প্রথমার্ধ শেষ হয় স্পেনের পক্ষেই।
দ্বিতীয়ার্ধে ফ্রান্স একের পর এক আক্রমণ করে স্পেনের গোলরক্ষককে চ্যালেঞ্জ করে। ম্যাচের ৭৯ মিনিটে ফ্রান্স দ্বিতীয় গোলটি করে আকলিয়ুশের মাধ্যমে। যোগ করা সময়ে পেনাল্টি গোল করে ম্যাচকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে যান মাতেতা। অতিরিক্ত সময়েও দুই দলের মধ্যে উত্তেজনাকর ফুটবল চলে। তবে ১০০ মিনিট ও ১২০ মিনিটে কামেয়োর দুটি গোলে শেষ পর্যন্ত স্পেন জয় লাভ করে।
https://slotbet.online/