একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে তিনজন ইসরায়েলির অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন, কর্নেল এরেজ রেগেভ, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় নিযুক্ত রয়েছেন। তিনি পাঁচ সন্তানের বাবা এবং একটি কৃষি ব্যবসার মালিক। যুদ্ধের প্রথম চার মাস তিনি বাড়িতে ফিরতে পারেননি, ফলে তাঁর মন সব সময় তাঁর খামারে পড়ে থাকে। যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে চিন্তিত হয়ে ঘরে ফিরে এলেও, তিনি শান্তি ও নিরাপত্তা খুঁজছেন।
অন্যদিকে, হামলার দিন দক্ষিণাঞ্চলের একটি কনসার্টে উপস্থিত ছিলেন নিৎসান পেরি। হামলার পর তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। কনসার্টে হামলায় অন্তত ৩৭০ জন নিহত হন। এখনো তিনি আতঙ্ক, একাকিত্ব ও হতাশার শিকার, যা তাঁর ব্যক্তিগত জীবনকেও প্রভাবিত করেছে।
একটি রাজনৈতিক আন্দোলনের সদস্য, কালানিত শ্যারন, বর্তমান সরকারের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি জানান, জিম্মিদের মুক্তির জন্য কোনো কার্যকর চুক্তির আশা নেই, এবং সরকারের ব্যর্থতা সম্পর্কে ক্ষোভ উগরে দেন।
এই সংঘাতের ফলে ইসরায়েলিদের জীবনে গভীর প্রভাব পড়েছে। কেউ বাড়ি ফিরতে চান, আবার কেউ রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন চালাচ্ছেন। সংঘাতের এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে, এবং সমাধানের পথ এখনও অস্পষ্ট।