তিনি আরও বলেন, “আজকাল একটি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যেখানে কিছু ব্যক্তি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য নানা চেষ্টা চালাচ্ছে। আমাদের দীর্ঘদিনের সংগ্রামের ফলস্বরূপ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, এবং এটি কখনোই কোনো অবস্থাতেই বিনষ্ট হতে দেয়া উচিত নয়।”
মির্জা ফখরুল মন্তব্য করেন, “এদের মধ্যে কিছু হঠকারী এবং উসকানিদাতা আছে যারা বিভিন্নভাবে এই স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। যা কোনও দেশপ্রেমিক মানুষ মেনে নেবে না।”
তিনি আরও বলেন, এই ধরনের কর্মকাণ্ড যারা করছে, তাদের আত্মঘাতী পথে চলা বন্ধ করার জন্য এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে সরকারের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানান।
এছাড়াও, তিনি বিএনপির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার ২০০১ সালের শাসনকালে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা প্রদানের বিষয়টি তুলে ধরে বলেন, “খালেদা জিয়া যখন ক্ষমতায় আসেন, তখনই সংবাদপত্রকে মুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন, যা তার সময়ে বাস্তবায়িত হয়েছিল। বণিক বার্তার সম্পাদক তখন আমাকে বলেছিলেন যে, ‘আপনারা কেন এই বিষয়টি স্পষ্টভাবে বলেন না যে, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সবচেয়ে বেশি পেয়েছিল খালেদা জিয়ার আমলে?'”
এভাবে, মির্জা ফখরুল সংবাদপত্রের স্বাধীনতার গুরুত্ব তুলে ধরে দেশের গণমাধ্যমের উপর চলমান আক্রমণকে প্রতিরোধ করার আহ্বান জানান।