৬৭ বছর বয়সী ইশিবা ১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং পরে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন। তবে তহবিল কেলেঙ্কারির কারণে জনগণের ক্ষোভের মুখে এলডিপি ভোটে শাস্তি পেয়েছে। ইশিবা বলেছেন, তিনি জনগণের জীবন এবং দেশের সুরক্ষার জন্য কাজ করতে চান।
নিম্নকক্ষে নির্বাচনে কোনো দলই প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। এলডিপি এবং তাদের সহযোগী দল কোমেইতো ২১৫টি আসন পেয়ে, আগেরবারের ২৭৯ আসনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য ক্ষতি ভোগ করেছে। প্রধান বিরোধী দল কনস্টিটিউশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (সিডিপিজে) ১৪৮ আসন পেয়েছে, যা আগের ৯৮টি আসনের চেয়ে বেশি।
সরকার গঠন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে, কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে ২৩৩টি আসন প্রয়োজন। সাংবিধানিক বিধি অনুযায়ী, সরকার গঠনের জন্য দলগুলোকে ৩০ দিনের সময় দেওয়া হবে। ইশিবার ক্ষমতায় টিকিয়ে থাকার সম্ভাবনা নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে ছোট দলের অবস্থানও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।