সাকানা এআইয়ের তথ্য অনুযায়ী, এআই বিজ্ঞানী বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করে এবং নিজেই বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে পারে। এ ছাড়াও, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদন তৈরি করতে পারে। সাকানা এআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা বিজ্ঞানী রবার্ট ল্যাঞ্জ বলেছেন, এই এআই বিজ্ঞানী চ্যাটবটের মতো, তবে বিজ্ঞানের সম্ভাবনা অনুধাবন করে কাজ শিখছে এবং উন্নতি করছে।
বর্তমানে এই প্রকল্প প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং বিজ্ঞানী ল্যাঞ্জের মতে, বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এআই ব্যবহারের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। মিথ্যা তথ্য প্রাপ্তির সম্ভাবনা বিজ্ঞান গবেষণার জন্য একটি ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তবে, তিনি আশাবাদী যে, সময়ের সাথে সাথে এআই মডেলগুলো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে এবং বর্তমানে ইমেজ জেনারেশন, টেক্সট-টু-ভিডিও মডেল সহ নানা ক্ষেত্রে কাজ করছে। এই এআই বিজ্ঞানীরা মানব গবেষকদের বিকল্প নয়, বরং তাঁদের কাজের সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
এভাবে, সাকানা এআইয়ের এই এআই বিজ্ঞানীর প্রকল্প বৈজ্ঞানিক গবেষণার ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণা প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।