• শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খলাপাড়া: বন্যার ভয়াবহতা

Reporter Name / ৫০ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া এলাকায় সাম্প্রতিক বন্যার ফলে বিপুল ক্ষতি সাধিত হয়েছে। ভেঙে পড়া ঘরবাড়ি এবং ডোবায় পরিণত হওয়া বসতভিটা চিত্রিত করছে একটি ভয়াবহ পরিস্থিতি। বন্যার পানি সরে গেলেও, ধ্বংসাবশেষ এখনো দৃশ্যমান এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে আবদুর রউফ ভূঁইয়া ও তাঁর পরিবার সহ পাঁচটি পরিবারের ঘর। সেলিম ভূঁইয়ার তিনটি টিনের ঘর, আবুল বাশারের একটি টিনের ঘর এবং আবুল হোসেনের ঘরের মেঝে দেবে যাওয়ার কারণে এই পরিবারগুলোর বসবাসের জায়গা এখন পুরোপুরি অনুপযোগী। ফলে, পরিবারের সদস্যরা এখন প্রতিবেশী কিংবা আত্মীয়স্বজনের কাছে আশ্রয় নিয়েছেন।

আবদুর রউফ ভূঁইয়া তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বর্তমানে চাচাতো ভাই শাহজাহান ভূঁইয়ার বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন। তিনি জানান, বন্যার পানি যখন ঘরের মেঝেতে ঢুকে পড়ে, তখন তিনি কোনোভাবেই বাইরে বের হয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। তার দুটি ঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে এবং বর্তমান অবস্থায় ঘর নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে তিনি বেশ চিন্তিত।

অন্যদিকে, আবুল হোসেন এবং সেলিম ভূঁইয়া সহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা একি ধরনের সমস্যায় পড়েছেন। সেলিম ভূঁইয়া তাঁর ঘরের মালামাল ও শৌচাগার হারিয়েছেন এবং নতুন করে ঘর নির্মাণের জন্য মাটি ভরাট করতে আরও অর্থের প্রয়োজন। আবুল হোসেনের স্ত্রী এবং নাতি বর্তমানে তার সাথে থাকছেন।

খলাপাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে স্থানীয় প্রশাসন এবং কিছু বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে এসেছে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন জানিয়েছেন, ১ হাজার ৬৯৭টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তাদের জন্য ত্রাণসামগ্রী ও অর্থ সাহায্য প্রদান করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে তিন বান্ডিল ঢেউটিন এবং বেসরকারি উদ্যোগে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।

এমনকি, বন্যার পরবর্তী পুনর্বাসনের কাজ এখনও চলমান রয়েছে এবং আশ্রয়হীন মানুষের সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন দিক থেকে চেষ্টা চলছে। স্থানীয় জনগণ আশা করছেন, দ্রুত সময়ে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে যাতে তারা আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া এলাকায় সাম্প্রতিক বন্যার ফলে বিপুল ক্ষতি সাধিত হয়েছে। ভেঙে পড়া ঘরবাড়ি এবং ডোবায় পরিণত হওয়া বসতভিটা চিত্রিত করছে একটি ভয়াবহ পরিস্থিতি। বন্যার পানি সরে গেলেও, ধ্বংসাবশেষ এখনো দৃশ্যমান এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে আবদুর রউফ ভূঁইয়া ও তাঁর পরিবার সহ পাঁচটি পরিবারের ঘর। সেলিম ভূঁইয়ার তিনটি টিনের ঘর, আবুল বাশারের একটি টিনের ঘর এবং আবুল হোসেনের ঘরের মেঝে দেবে যাওয়ার কারণে এই পরিবারগুলোর বসবাসের জায়গা এখন পুরোপুরি অনুপযোগী। ফলে, পরিবারের সদস্যরা এখন প্রতিবেশী কিংবা আত্মীয়স্বজনের কাছে আশ্রয় নিয়েছেন।

আবদুর রউফ ভূঁইয়া তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বর্তমানে চাচাতো ভাই শাহজাহান ভূঁইয়ার বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন। তিনি জানান, বন্যার পানি যখন ঘরের মেঝেতে ঢুকে পড়ে, তখন তিনি কোনোভাবেই বাইরে বের হয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। তার দুটি ঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে এবং বর্তমান অবস্থায় ঘর নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে তিনি বেশ চিন্তিত।

অন্যদিকে, আবুল হোসেন এবং সেলিম ভূঁইয়া সহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা একি ধরনের সমস্যায় পড়েছেন। সেলিম ভূঁইয়া তাঁর ঘরের মালামাল ও শৌচাগার হারিয়েছেন এবং নতুন করে ঘর নির্মাণের জন্য মাটি ভরাট করতে আরও অর্থের প্রয়োজন। আবুল হোসেনের স্ত্রী এবং নাতি বর্তমানে তার সাথে থাকছেন।

খলাপাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে স্থানীয় প্রশাসন এবং কিছু বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে এসেছে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন জানিয়েছেন, ১ হাজার ৬৯৭টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তাদের জন্য ত্রাণসামগ্রী ও অর্থ সাহায্য প্রদান করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে তিন বান্ডিল ঢেউটিন এবং বেসরকারি উদ্যোগে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।

এমনকি, বন্যার পরবর্তী পুনর্বাসনের কাজ এখনও চলমান রয়েছে এবং আশ্রয়হীন মানুষের সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন দিক থেকে চেষ্টা চলছে। স্থানীয় জনগণ আশা করছেন, দ্রুত সময়ে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে যাতে তারা আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারেন।


More News Of This Category
https://slotbet.online/